গণচীন- বিষ্ময়কর গতি

এপ্রি ২৮, ২০২৩

বেইজিং, শেনঝেন সহ চীনের তিনটি শহর ও প্রদেশে গিয়েছিলাম বন্ধু বাবুসহ ২০১৫ এর ফেব্রুয়ারি মাসে। তখনও শীত বেশ ছিল। বিশেষ করে বেইজিংএ। রীতিমতো তুষারপাত হচ্ছিল। হাড় কাঁপানো ঠান্ডার সাথে আমার পরিচয় বেইজিং এয়ারপোর্ট থেকে বেরিয়ে। বিগত শতকের শেষ দিক থেকেই গোটা দুনিয়ায় সবচেয়ে দ্রুত বিকাশমান অর্থনৈতিক সূচকের ধারাবাহিকতা বজায় রেখেছে। বেইজিং অলিম্পিয়াডে তারা তাদের অর্জিত কারিগরি দক্ষতার বিশাল এক্সিবিশন করেছে। শিল্প শহর নামে খ্যাত শেনঝেন। যে শহরের চাকাকে সজীব রেখেছে চির তরুণ যুবারা। কার্যত জনসংখ্যার তরুণতম অংশের বাস শেনঝেনে। আমাদের চীন থাকার সময়ই গোটা চীন প্রস্তুতি নিতে শুরু করেছে চাইনিজ নিউ ইয়ারের। কোন বিশেষ ছুটির সময় ঘিরে এত বিপুল জন স্থানান্তর বোধহয় পৃথিবীর কোন একক দেশে হয়না। চীন তার যোগাযোগ ব্যবস্থা সাজিয়ে নিয়েছে অজস্র সড়ক পথ ও ট্রেন দিয়ে। দ্রুত গতি। দ্রুত উন্নয়ন। দ্রুত বিকাশ। চীনাদের এ অভিযাত্রা চলমান।

উপরে ও নীচের প্রথম ৫ টি ছবিই বেইজিং। সবার নীচের ছবিটি শেনঝেনে তোলা।